সভায় এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, রাজশাহী শহরের উন্নয়ন আপনারা নিজেরা দেখতে পাচ্ছেন। সিটি কর্পোরেশন রাজশাহী জেলার অংশ। রাজশাহী শহর উন্নত হলেও সার্বিকভাবে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ পিছিয়ে আছে। এই দুই বিভাগে ধান ও মাছ চাষ হচ্ছে অনেক বেশি। এদিক থেকে আমরা এগিয়ে আছি। কিন্তু শিল্পায়নের দিক থেকে আমরা পিছিয়ে। তাই এবারে আমরা কর্মসংস্থান তৈরির জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাব।
খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, রাজশাহী শহর থেকে বাগমারা অনেক দূরে অবস্থিত এবং আয়তনেও অনেক বড়। একটা সময় শহর থেকে বাগমারা যেতে এক বেলা চলে যেতো, আর এখন বড় বড় রাস্তাঘাট তৈরি হওয়ায় খুব তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া যাচ্ছে। এটি বর্তমান সরকারের উন্নয়নের কারণে হচ্ছে। আগামীতে এই উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে হবে।
সভায় রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সংসদ সদস্য মো: মনসুর রহমান, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বাগমারা উপজেলা চেয়ারম্যান অনীল কুমার সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রায়হানুল হক, বাগমারা উপজেলা শিক্ষা উন্নয়ন কমিটির সভাপতি রাবির শিক্ষক ড. মো. শরীফুল ইসলাম, রাবি ভেটেনারী এন্ড এনিমেলসায়েন্সের অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. জালাল উদ্দিন সরকার, আমরা বাগমারাবাসীর সভাপতি মোহনগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ সরকার বক্তব্য রাখেন। এ সময় মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন, রাবির প্রধান প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ, কামারুজ্জামান, আমিনুল হক টুলু, আবুল কালাম আজাদ বাচ্চু, মো: ছালিমুদ্দীন, শাখিল খান, আতিকুর রহমান রিপনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে বাগমারার প্রায় পাঁচশো নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। সভা সঞ্চালনা করেন বাগমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ গোলাম সারোয়ার আবুল।