টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেবল বাউন্ডারি পার করাই শেষ কথা। তাই পাওয়ার হিটিংয়ে দক্ষ খেলোয়াড়দের চাহিদাই বেশি এই ফরম্যাটে।
শহীদ আফ্রিদি নিজেও ছিলেন একজন আক্রমণাত্মক ব্যাটার। অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান নির্বাচক হওয়ার পর পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি দলের জন্য নতুন মানদণ্ড ঠিক করলেন সাবেক এই অলরাউন্ডার। মানদণ্ডের ধরণটাও আফ্রিদির ব্যাটিংয়ের মতো আগ্রাসী।
টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেতে হলে প্রত্যেক ব্যাটারেরই ১৩৫ বা তার বেশি স্ট্রাইক-রেট থাকতে হবে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিইও নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আফ্রিদি বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে ১৩৫ বা তার বেশি স্ট্রাইক রেট না থাকলে কোনও ব্যাটারকেই পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলে ডাকা হবে না। ’
সেটাই যদি হয় তাহলে বাদ পড়তে পারেন টি-টোয়েন্টি দলে বর্তমানে পাকিস্তানের দুই সেরা পারফর্মার মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজম। কেননা তাদের কারোর স্ট্রাইক রেট ১৩৫ তো দূরের কথা ১৩০ এরও বেশি নয়। পাকিস্তানের হয়ে ৯৯ টি টি-টোয়েন্টি খেলে ১২৭.৮০ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করেছেন বাবর। অন্যদিকে ৮০ ম্যাচে রিজওয়ানের স্ট্রাইক-রেট ১২৬.৬২।
এদিকে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড টেস্টের উইকেট নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আফ্রিদি। তিনি বলেন, ‘দ্বিতীয় টেস্টের জন্য যে উইকেট বানানো হয়েছে তা আমার ভালো লাগেনি। আমি আরও বাউন্সি উইকেট চাই। তবে আগে টেস্ট উইকেটের জন্য যেই উইকেট বানানো হতো সেই তুলনায় ভালো উইকেট বানিয়েছে। ’
বাংলানিউজ